কোরবানির অপেক্ষায় মুসলিম জাতি বসে থাকে কবে সেই দিনটি আসবে। মুসলিমদের কোনো উৎসবই নিছক উত্সব নয়; ইবাদতও বটে। ঈদুল আজহায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো কোরবানি। কোরবানিতে যেমন আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয় তেমনি এর আরেক উপকার হলো কোরবানিকৃত পশুর মাংস নিজে খেতে পারা ও অন্যকে উপহার দেওয়ার সুযোগ।
কোরবানির মাংস বিতরণের মুস্তাহাব ও উত্তম পদ্ধতি হলো সমস্ত মাংস তিন অংশে ভাগ করা। একাংশ নিজের ও পরিবারের জন্য রাখা, আরেক অংশ স্বজনদের উপহার দেওয়া ও আরেক অংশ এতিম, অসহায় ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করা।
বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) রাসুল (সা)-এর কোরবানি গোস্ত বণ্টন সম্পর্কে বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা) কোরবানি মাংস তিন ভাগ করে একভাগ নিজ পরিবারের জন্য রাখতেন, এক ভাগ গরিব প্রতিবেশীকে দিতেন আর এক ভাগ অন্য গরিবদের দান করতেন (আল ওযায়েফ, আবু মুসা আলআসবাহানি, মুগনি ইবনে কুদামা ১৩/৩৭৯-৩৮০)।
আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোরবানির গোশত একভাগ নিজের পরিবারকে খাওয়াতেন, একভাগ গরিব প্রতিবেশীদের দিতেন এবং একভাগ গরিব-মিসকিনদের দিতেন।
এছাড়া ইবন মাসঊদ (রা.) কোরবানির গোশত তিনভাগ করে একভাগ নিজেরা খেতেন, একভাগ যাকে চাইতেন তাকে খাওয়াতেন এবং একভাগ ফকির-মিসকিনকে দিতেন বলে উল্লেখ রয়েছে।
উজ্জ্বলতা বাড়বে ত্বকের জানেন কোন খাবারে
ফেসবুক পেজ
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব