পুরুষের যৌন সমস্যাহতাশা, অবসাদ, উৎকণ্ঠা প্রভৃতি কারণে বা কোনো আপাত কারণ না থাকলেও কখনো কখনো পুরুষের লিঙ্গ শৈথল্য দেখা দিতে পারে। একবারের এ অসফলতা দেখে অনেকে নিজের ওপর আস্থা হরিয়ে ফেলেন। এরপর যখন তিনি সচেতনভাবে লিঙ্গোত্থান ঘটানোর চেষ্টায় ব্রতী হন তখন কিন্তু আবার ঐ শৈথল্য দেখা দিতে পারে। এর ফলে সৃষ্ট উৎকণ্ঠা লিঙ্গোত্থানের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। পুরুষের লিঙ্গ শৈথল্য হওয়ার সবচেয়ে স্বাভাবিক কারণ হলো উৎকণ্ঠা। উৎকণ্ঠা ও অহেতুক ভয় দূর করতে পারলে অনেকাংশে সফলতা পাওয়া যায়। পুরুষের যৌন অসফলতার বিষয়টিকে আলোচনা করতে হলে আমাদের বিভিন্ন বিষয়কে আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন-
কামনা/বাসনা
লিঙ্গোত্থান
অঙ্গভেদ
লিঙ্গোত্থান বজায় রাখা
চরম আনন্দ বা তৃপ্তি লাভ এবং
বীর্যপাত
কামনা/বাসনা
হতাশা বা বিষাদ বা ঐ ধরনের অন্য কোনো কারণে সঙ্গিনীর দেহের গন্ধে বিতৃষ্ণায়, অবসাদে, অসুস্থতায় কিংবা ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোড়নে পুরুষের যৌনবাসনার হানি ঘটতে পারে। আবার অতিরিক্ত উচ্ছ্বাস, মনমতো সঙ্গিনী লাভ প্রভৃতিতে যৌন বাসনা বেড়ে যায়।
যৌনতার
পুরুষ যৌনতার মূল্যবান কিছু কথা
লিঙ্গোত্থান
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় কিংবা হস্তমৈথুনের সময় যদি লিঙ্গোত্থান ঘটে কিন্তু মিলনকালে লিঙ্গ শৈথল্য দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে ব্যাপারটি শারীরিক নয়, মানসিক।
অঙ্গভেদ
মিলনকালে পুরুষটি যদি যোনিভেদে অসমর্থ হয়, তাহলে আসনভঙ্গি সম্বন্ধে এবং নারীর দেহগঠন সম্বন্ধে তার পূর্ণতর জ্ঞান আছে কি না, তা দেখতে হবে। অঙ্গভেদের সময় যদি লিঙ্গে ব্যথা হয় তাহলে পুরুষটির ফাইমোসিস বা মুদারোগ আছে কিনা এবং নারীটির যোনিপথে বা যোনিমুখে কোনো বাধা আছে কিনা তা দেখতে হবে। অনেক সময় একটি মিলনে অঙ্গশৈথল্য পরবর্তী মিলনগুলোতে ভয়জনিত বাধা সৃষ্টি করে এবং সে ক্ষেত্রে অঙ্গভেদের প্রাক মুহূর্তে লিঙ্গ শৈথল্য দেখা দিতে পারে।
লিঙ্গোত্থান বজায় রাখা
অঙ্গভেদের পরে যদি লিঙ্গ তার দৃঢ়তা হারায় তাহলে বুঝতে হবে ব্যর্থতার ভয় বা অত্যধিক শিথিল যোনিপথ এ ব্যর্থতা ডেকে আনছে।
চরমানন্দ লাভ
দেখতে হবে ঘুম থেকে ওঠার পর সঙ্গমে প্রবৃত্ত হলে চরমানন্দ লাভে বিঘ্ন দেখা দিচ্ছে কিনা, নাকি ঘুমাতে যাবার আগে মিলনে প্রবৃত্তি হলে চরমানন্দে অসুবিধা হচ্ছে কিনা। বীর্যপাত বিলম্বের ব্যাপার ঘটলে তাকেও বিবেচনার মধ্যে আনতে হবে।
বীর্যপাত
চরমানন্দ লাভের সঙ্গে সঙ্গে মূত্রপথ থেকে বীর্য বেরিয়ে আসে। কখনো কখনো চরমানন্দ লাভের পরে কোনো বীর্যপাতই হয় না, একে বিপরীত স্খলন বলা হয়। বীর্যপাত ঠিক কীভাবে হচ্ছে, চুইয়ে পড়ছে নাকি, ছিটকে বেরোচ্ছে, তাও দেখা দরকার। এসব ক্ষেত্রে স্নায়বিক বা পেশিঘটিত গোলমালের ভূমিকা অনেক, তাই এসব পরীক্ষা করে দেখা দরকার।
বয়ঃসন্ধিকালে বা যৌবনের প্রারম্ভে কোনো তরুণের কেবলমাত্র দৃষ্টিতে বা যৌনচিন্তায় লিঙ্গোত্থান ঘটে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই এই ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং তখন লিঙ্গোত্থানের জন্য সরাসরি লিঙ্গ উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ নারীই মিলনের আগে পূর্ব রাগ পূর্বে স্বামীর যৌনাঙ্গে হাত দিতে চান না। ভালো মেয়েরা এসব কাজ করে না, কিংবা এভাবে এগোলে স্বামী কী ভাবেন, এ কথা ভেবেই সম্ভবত কাজটিতে তারা বিরত থাকেন। নারীর এমন মনোভাব নিঃসন্দেহে ক্ষতিকর।
পড়ুন মিলনে অনিচ্ছা জাগার কারণগুলো কি কি?
এলকোহল এবং যৌনতার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন
যৌনবিষয়ক কল্পনায় পুরুষের লিঙ্গোত্থান ঘটে। মস্তিষ্কে অবস্থিত যৌনকেন্দ্রটি প্রথমে উদ্দীপিত হয়। ঐ কেন্দ্র দ্বারা উত্তেজনার সংবাদ মেরুদণ্ড ও বিশেষ স্নায়ু মারফত যৌনাঙ্গে এসে পৌঁছায়। এ সময়ে বস্তি অঙ্গগুলোতে বাড়তি রক্তের প্রবাহ আসে এবং এরই পরিণতিতে লিঙ্গোত্থান ঘটে। বয়স যত বাড়তে থাকে, লিঙ্গোত্থানের জন্য পুরুষের ততই সরাসরি লিঙ্গে উদ্দীপনা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে। অবশ্য ভয়, ভীতি, দোষী মনোভাব বা যৌনচিন্তা থেকে সরে গেলে যৌন উদ্দীপনায় বাধা পড়ে এবং সে ক্ষেত্রে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
মদপান পুরুষত্বহীনতা আনতে পারে। এ ধরনের পুরুষত্বহীনতা সাধারণত দু ধরনের। কোনো সময়ে মদ বেশি পান করলে পুরুষত্বহীনতা হবে এক রকমের আবার নিয়মিত মদ্যপানের ফলে পুরুষত্বহীনতা হবে ভিন্ন রকমের। বহুক্ষেত্রে দেখা যায়, একদিনের অধিক মদ্যজনিত পুরুষত্বহীনতা পরবর্তী উপসর্গকে ডেকে আনছে। তবে, এসব হলো সাময়িক ব্যাপার এবং নিয়মিত মদ্যপানে স্নায়ুতন্ত্র ও লিভারের মাত্রাধিক ক্ষতি সাধিত হয়। পরিণামে যৌন বাসনাই কমে আসে এবং লিঙ্গ শৈথল্য একটা স্নায়বিক ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। শারীরিক পুরুষত্বহীনতার সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলো হলো ডায়াবেটিস, রেডিয়াম চিকিৎসা বা ভাসকুলার বিশৃঙ্খলা। যৌন গবেষক মাস্টার এন্ড জনসন যৌনতার চারটি স্তরের কথা বলেছেন এগুলো হলো-
উত্তেজনার স্তর
বিস্তার স্তর
চরমানন্দ লাভের স্তর এবং
বিরতির স্তর
উত্তেজনার স্তরে লিঙ্গে রক্তপ্রবাহের
আধিক্য ঘটে এবং এর ফলে লিঙ্গোত্থান হয়। অন্ডকোষের থলিটি অল্প উপরে উঠে যায় এবং অন্ডকোষটি উপরে ওঠে। পরবর্তী স্তরে রক্তপ্রবাহ আরো বাড়ে এবং লিঙ্গের কাঠিন্য দেখা যায়। অন্ড দুটি আরো উপরে ওঠে এবং আকারে একটু বড় হতে পারে। চরমানন্দ লাভের স্তরে অনৈচ্ছিক পেশিসমূহের সংকোচন ঘটে এবং মূত্রপথ দিয়ে বীর্যধারা ছিটকে বেরিয়ে আসে, চলতি কথায় একে বলা হয় স্খলন। শারীরিক দিক দিয়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেশ বৃদ্ধি পায়। ক্রমে শারীরিক প্রক্রিয়াগুলো স্বাভাবিক স্তরে চলে আসে এবং এ স্তরটিকেই বলে বিরতির স্তর। একবার স্খলনের পর পুরুষের পক্ষে তাৎক্ষণিক লিঙ্গোত্থান ঘটানো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
পড়ুন জেনে নিন কনডম ব্যবহারে কি কি সুবিধা?
নারী-পুরুষের যৌন আনন্দ
নারী-পুরুষের যৌন আনন্দকে তৃপ্তিময় ও দীর্ঘস্থায়ী এবং তাৎপর্যময় করে তুলতে হলে পুরুষ এবং নারী উভয়কেই নিত্য নতুন ধ্যান-ধারণার আলোকে এগোতে হবে। পুরনো ধ্যান-ধারণা পাল্টানোর চেষ্টা করা প্রয়োজন।
আধুনিক যৌনবিজ্ঞান বলে যে, ইচ্ছে করলে নারীও চিৎ হয়ে শুয়ে থাকা পুরুষের উপর চেপে বসে প্রচণ্ড উত্তেজনায় কোমর নাচিয়ে যৌনমিলনে লিপ্ত হয়ে দারুণ তৃপ্তি সুখ উপভোগ করতে পারে। এতে করে উভয়ের দারুণ যৌন আনন্দ লাভ করতে পারে। যৌনমিলনে বিভিন্ন আসন বা ভঙ্গি আনন্দ এনে দিতে পারে উভয়ের মাঝে। কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে স্বামী-স্ত্রী ঘরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বিচিত্র ভঙ্গিতে যৌনমিলনে লিপ্ত হলে দাম্পত্য জীবনে যৌনতৃপ্তির মাত্রা বেড়ে যাবে অনেক গুণ। যৌন আনন্দ লাভের জন্য প্রয়োজন পরস্পর পরস্পরের শরীরকে ভালোভাবে জানা। সেই সাথে আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত যৌনবিষয়ক বিভিন্ন বই-পুস্তক পড়া প্রয়োজন।
সবাই যৌনজীবনে, যৌনমিলনে পরিপূর্ণ সুখ, তৃপ্তি ও আনন্দ চায়। এ চাওয়া খুবই যৌক্তিক ও স্বাভাবিক। শতকরা ১০০ ভাগ যৌনতৃপ্তি না পেলে সেক্সের কোনো তাৎপর্য থাকে না, এ কথা অনেক নারীরই। অর্থাৎ এর বয়স ২৫-২৬ বছর হবে। একজন সন্তানের এই যুবতী গৃহবধূ তার যৌনজীবনকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা লাভকারী এই মহিলা যৌনবিষয়ক বিভিন্ন বই-পুস্তক, ম্যাগাজিন মনোযোগ দিয়ে পড়েন। যৌনসুখ ও তৃপ্তি লাভের বিচিত্র কৌশল, যৌনমিলনে পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভের উপায়, যৌনমিলনে নারী-পুরুষের ভূমিকা ইত্যাদি বিষয়ে তিনি মোটামুটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত ধারণা রাখেন।
স্বামীর সাথে তার চমৎকার আন্ডারস্ট্যান্ডিং রয়েছে। দাম্পত্য জীবনে বেশ সুখী এই মহিলা অনেক সময় তার প্রিয় স্বামীকে যৌনমিলনের নিত্য নতুন কলাকৌশল সম্পর্কে অবহিত করেন। তার স্বামীটিও ভালো মানুষ। স্ত্রীকে ভালোবাসেন। স্ত্রীর মতামত এবং ইচ্ছাকে যথেষ্ট মূল্য দেন। এই মহিলাকে অতি কামুক বলা যায় না। বরং তাকে যৌন বিষয়ে সচেতন আধুনিক যুগের যোগ্য নারী বলা যায়। যেখানে যৌন বিষয়ে আগ্রহ দেখানো কিংবা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করাটাকে অনেক নারী কিংবা তরুণী-যুবতী বিব্রতকর মনে করেন।
আসলে যৌনজীবনকে পরিপূর্ণ সুখময়, আনন্দময়, তৃপ্তিকর ও তাৎপর্যময় করে তুলতে নারী-পুরুষ উভয়কেই সমানভাবে সক্রিয় হতে হবে। পুরুষরাই কেবল যৌন বিষয়ে অভিজ্ঞ হবে, সে তার ইচ্ছার প্রকাশ ঘটাবে, যৌনমিলনের সময় নারীর কিছু বলার কিংবা করার থাকবে না তা তো হতে পারে না। যৌনমিলনে পুরুষের মতো নারীরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পুরুষের মনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে ক্রমান্বয়ে যৌনক্রিয়ার মাধ্যমে চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে নারীকে অবশ্যই যৌন কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। নারীকে তার নারীত্বের মধ্যে থেকেই পরিপুর্ণ আনন্দ ও সুখ পাবার চেষ্টা চালাতে হবে।
দীর্ঘ দাম্পত্যের ফলে অনেক সময় এক ধরনের একঘেয়েমি চলে আসে স্বামী-স্ত্রীর জীবনে। স্বামী-স্ত্রীর স্বাভাবিক শারীরিক সম্পর্কের দিকটি এতে বাধা পেতে পারে। অনেক সময় স্বামী নিস্তেজ হয়ে পড়েন। এ ধরনের শৈত্য দাম্পত্য জীবনে অভিশাপ নিয়ে আসে, আর জীবন হয়ে পড়ে দুর্বিসহ। এ সময় অযথা স্বামীকে দোষারোপ করলে কষ্ট কেবল বেড়েই যাবে। তাই এক্ষেত্রে স্ত্রীকে এগিয়ে আসতে হবে। স্ত্রী হিসেবে স্বামীর মানসিক দিকটি সতেজ এবং স্বাভাবিক করে গড়ে তোলার দায়িত্ব নিতে হবে। যৌন বিশেষজ্ঞের কথা হলো, ‘দাম্পত্য জীবনে শৈথল্য জেগে ওঠার কারণ হলো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি, কলহ, বিবাদ ও সন্দেহ’। তাই এসব ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিতটি খুব শক্ত হওয়া দরকার। এ সময় প্রেম-প্রীতি, মায়া-মমতা ও পাস্পরিক ভালোবাসার টানকে গভীরভাবে জাগিয়ে তুলতে হবে।
কয়েক দিন আগে এক দম্পতি আসে আমার চেম্বারে। এক সঙ্গে এলেও ওদের দেখে আমার মনে হয়েছিল সম্পর্কটা ঠিক স্বাভাবিক নয়। দুজনের সঙ্গে কথা বলে বুঝলাম আর কিছুই নয়, এখানেও সেই ভুল বোঝাবুঝি। আসলে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনে যা হয়। দম্পতির সাথে কথা বলে জানা গেল যে, স্বামী বাইরের কাজে ব্যস্ত। বাড়ি ফিরে স্ত্রীর প্রতি আর শারীরিক আকর্ষণ অনুভব করত না। স্ত্রীর কাছে এগিয়ে আসতে ভালো লাগত না। এরই ফলে সৃষ্টি হয়েছিল এক ধরনের শারীরিক অনিচ্ছা, তার থেকে অক্ষমতা। আমি মেয়েটিকে বললাম, আপনিই বরং উদ্যোগ নিয়ে স্বামীর কাছে এগিয়ে যাবেন। তার ইচ্ছাকে উদ্বুদ্ধ করার দায়িত্ব আপনার হাতে তুলে নিন। তার মন-মানসিকতাকে জাগিয়ে তুলতে পারেন একমাত্র আপনিই। এর কয়েক মাস পরে সে দম্পতি আবার আমার চেম্বারে এল। এবার কিন্তু তাদের চোখে-মুখে বিষণ্নতা আর দেখা গেল না। বেশ প্রাণবন্ত লাগছিল দম্পতি স্বামী-স্ত্রীকে।
তাদের কাছে তাদের বর্তমান অবস্থা জিজ্ঞেস করাতে তারা উভয়ে জবাব দিল যে, তারা এখন দুজন দুজনাকে বুঝতে পারে এবং পরিপূর্ণ যৌনজীবন উপভোগ করতে পারে। তাই এক্ষেত্রে বলা দরকার যে, যৌন সমস্যা বা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হলে তা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মিটিয়ে ফেলুন এবং প্রয়োজনে একজন মানসিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন।-যৌন জীবন
লেখকঃ বাংলাদেশের বিশিষ্ট মনোশিক্ষাবিদ, মনোবিজ্ঞানী ও মনোচিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ এইচ মোহাম্মদ ফিরোজ