প্রতিদিন আমাদের ফল খাওয়া উচিত কিন্তু সেটা অতিরিক্ত নয়। এখন চলছে মধু মাস। আম, জাম, লিচু, কাঁঠালে সয়লাব চারদিক। অনেকে আছেন পুরো বছর ধরে অপেক্ষা করে থাকেন শুধুমাত্র আম খাবেন বলে। কিন্তু অতি আবেগে কী সারাদিন আম খাচ্ছেন। আম যদিও পুষ্টিকর একটি ফল তবে অতিরিক্ত খেলে কিন্তু হতে পারে ক্ষতি।
তাই মধুমাস উদযাপনে প্রয়োজন সতর্কতা-
পাকা আমে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে। অতিরিক্ত আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য আম মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। এছাড়া অতিরিক্ত আম খেলে হতে পারে অ্যালার্জির সমস্যা। তাই আম খান তবে পরিমাণ মতো।
এছাড়াও অতিরিক্ত শর্করা থাকায় আম খেলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা অনেকটাই বেশি। তাই যারা ওজন নিয়ে চিন্তিত, তাদের জন্যও দুঃসংবাদ। বেশি আম না খাওয়াই ভালো। বেশ কয়েকটি ধরনের আমে ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে। অধিকাংশ ফাইবার বেরিয়ে যায় আঁটি আর খোসায়। তাই হজমের জন্য খুব একটা সুবিধাজনক নয় সব আম।
অনেকেই আছেন যারা এক বসায় চার, পাঁচটা আম খেয়ে ফেলেন। বেশি আম খেলে আবার পেটের গোলমাল হতে পারে। এছাড়াও বাজারে যেসব আম পাওয়া যায় সেগুলোর বেশিরভাগই গাছপাকা নয়, রাসায়নিক ব্যবহার করে পাকানো। তাই আম কাটার আগে অন্তত দুই ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে না রাখলে পেটের সমস্যা হতে পারে।
একজন ব্যক্তির কতটা আম খাওয়া উচিত তা ওই ব্যক্তি কতটুকু আম খেতে পারবেন তার উপরেই নির্ভরশীল। তবে একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ অনায়াসেই দৈনিক দুইটি আম খেতে পারেন। তবে ডায়াবেটিস থাকলে মাত্রা কমাতে হবে।
ফ্রিজ এ মাংস কিভাবে সংরক্ষণ করবেন দেখুন
ফেসবুক পেজ
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব