ফলের খোসা রূপচর্চায় বেশ কার্যকর জানেন কি?যেটি ফিরিয়ে আনতে পারে ত্বকের জেল্লা।সুস্থ থাকার জন্য আমরা ফল খেয়ে থাকি। এমন অনেক ফল রয়েছে যার খোসা ছাড়িয়ে খেতে হয়। তখন এর খোসাগুলো ফেলে দেয়া ছাড়া আর কোনো কাজ থাকে না।
সবসময় ত্বকের জন্য যে দামী জিনিস ব্যবহার করতে হবে এমনটি নয়। কিছু ফেলনা জিনিস দিয়েও আপনার ত্বকের অনেক ভালো যত্ন নিতে পারেন। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ফলের খোসা দিয়ে রূপচর্চা করার উপায়গুলো-
- তরমুজের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের পানি শূন্যতা দূর হয়ে যাবে।
- পাকা কলার খোসা, মুলতানি মাটি, কমলার রস ও শসার রস একসঙ্গে মিশিয়ে ভালভাবে ত্বকে লাগিয়ে দিন। দেখবেন আপনার মুখের দাগ হারিয়ে গেছে।
- নষ্ট দুধ যা আপনি ফেলে দেন তার সঙ্গে একটু কমলার রস ও শসার রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান। এতে আপনার ত্বকে লাবণ্যতা বেড়ে যাবে।
- অনেকের মুখে ব্রণ হতে দেখা যায়। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে আপনি লেবুর খোসা ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর খোসা ও শসা একসঙ্গে ব্লেন্ড করে মিশ্রণটি ভালভাবে ত্বকে লাগিয়ে দিন। দেখবেন আপনার ত্বকের ব্রণ ও তৈলাক্তভাব দূর হয়ে যাবে।
- চালের গুঁড়ো চেলে নেয়ার পর যেগুলো আপনি ফেলে দেন সেটিও হতে পারে আপনার ত্বকের জন্য অনেক উপকারি। এর সাথে একটু টকদই, দুধ, কাঁচা হলুদ ও গাজরের রস মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের সব ময়লা হারিয়ে গেছে।
- অনেকের ত্বক শুষ্ক এবং কুঁচকে যায়। এর থেকে ত্বককে রক্ষা করতে ব্যবহার করতে পারেন কমলার খোসা। কমলার খোসার সঙ্গে মিশিয়ে নিন মসুর ডাল ও কাঁচা হলুদ বাটা। এবার খুব ভালোভাবে আপনার ত্বকে লাগিয়ে নিন। কিছু সময় পর যখন শুখিয়ে যাবে তখন হালকা ম্যাসেজ করে পানি দিয়ে পরিস্কার করে নিন। দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
সরিষার তেলের স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব