যৌনসঙ্গম, বা মৈথুন বা রতি; প্রধানত একটি পুরুষের জননাঙ্গ বা শিশ্ন সাধারণত খাড়াভাবে, যৌনানন্দ লাভ বা প্রজনন অথবা উভয় উদ্দেশ্যে একটি নারীর জননাঙ্গ বা যোনির মধ্যে সন্নিবেশিত বা বিদ্ধ করাকে বোঝায়।যা যৌন সংসর্গ বা যৌন সহবাস বা সহবাস হিসাবেও পরিচিত।
অন্তর্ভেদী যৌনসঙ্গমের অন্যান্য রূপের মধ্যে রয়েছে পায়ুপথে শিশ্নের অনুপ্রবেশ (পায়ুকাম), মুখগহব্বরে শিশ্নের অনুপ্রবেশ বা নারী যৌনাঙ্গে মৌখিক অনুপ্রবেশ (মৌখিক সঙ্গম), আঙ্গুলের সাহায্যে যৌন অনুপ্রবেশ (অঙ্গুলিসঞ্চালন) এবং স্ট্রেপ-অন-কৃত্রিম শিশ্ন ব্যবহারের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ।এই সকল কার্যক্রম মূলত দুই বা ততোধিকের মধ্যেকার শারীরিক অন্তরঙ্গতা জনিত এবং সাধারণত শারীরিক বা মানসিক পরিতোষ লাভের জন্য সাধারণত মানব বন্ধনে অবদান রাখতে শুধুমাত্র মানবজাতি কর্তৃক সম্পাদিত হয়ে থাকে।
নিষিদ্ধ সময়ে স্ত্রী সহবাস করা খুবই খারাপ কাজ। জ্ঞানীরা বলেনঃ নিষিদ্ধ সময়ে স্ত্রী সহবাস শরীরের এবং মনের অনেক ক্ষতি সাধন করে থাকে।তার মধ্যে ১২ টি বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলঃ
নেক সন্তান লাভের উপায় ও স্ত্রী সহবাসের ১২টি গুরুত্বপূর্ণ আদব-সুন্নাত!
* রোগী ব্যক্তি সহবাস করিলে তার রোগ আরো বেড়ে যায় এবং শরীরের ক্ষতি হয়।
শরীরে জ্বর নিয়ে স্ত্রী সহবাস পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা আছে।
* বৃদ্ধা ও বারবনিতার সঙ্গে সহবাস করলে আয়ু কমে যায়।
* বেশি গরমে মধ্যে স্ত্রী সহবাস করিলে পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
রাগ, চিন্তা, কষ্ট ও ভয়জনিত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে কঠিন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
* বেশি ঠাণ্ডার ভিতরে সহবাসের জন্য নিউমোনিয়া রোগ হতে পারে।
*হায়েজের অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী দুই জনেই মেহ প্রমেহ রোগ হতে পারে।
*নিকৃষ্ট স্ত্রী সাথে করলে নিকৃষ্ট সন্তান জম্ম লাভ করে।
*ভরা পেটে স্ত্রী সঙ্গম করলে কঠিন রোগ হওয়ার সম্ভবনা আছে।
*অন্ধকার ঘরে ক্ষুদ্র বা নোংড়া জায়গায় স্ত্রীর সহবাসে লিপ্ত হলে চিরতরে স্বাস্হ্য নষ্ট হয়ে যায়
*ভীষণ ক্ষুধার সময় স্ত্রী সঙ্গম করিলে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
*বৃ্দ্ধ বয়সে স্ত্রী মিলন করলে নিজেকে মৃত্যুর দিকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।