Friday , 20 September 2024

ঈদের সকালের প্রস্তুতি যেমন হয়

ঈদের আনন্দটাই আলাদা। ঈদ মানে খুশি। ঈদ মানেই খাওয়া দাওয়া। ঈদ মানে বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন। ঈদ মানে পরিচিতদের সাথে এক মিলনমেলা। তাই ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে নানা ধরনের খাবার দাবার থেকে শুরু করে অনেক কিছুর আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে এই আয়োজন অবশ্য সহজ কোনো কাজ নয় এর জন্য দরকার বেশ প্রস্তুতি।

ঈদের
ঈদের সকালের প্রস্তুতি যেমন হয়

ঘরের প্রত্যেকেই সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে সুন্দর জামা-কাপড় পরে টেবিলের নানান ধরনের নাস্তা চাইবে এটাই স্বাভাবিক। অন্যদিকে দুপুরের নানান ধরনের রান্নাবান্না আয়োজন। সেইদিক থেকে দুপুরের রান্নাবান্নার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি শুরু করতে হয় সকাল থেকেই। সবমিলিয়ে কাজের কোন কমতি নেই।তবে সেইসব কাজ করার জন্য সময় প্রয়োজন।

তাই আগে থেকেই কাজ শুরু করার জন্য যেই যেই প্রস্তুতি প্রয়োজন সেইসব হলো:

বাসন-কোসনের ব্যবহার

টেবিল সাজানোর জন্য কিংবা খাবার রাখার জন্য অথবা পরিবারের সকলকে বা আত্মীয়-স্বজনদেরকে আপ্যায়ন করার জন্য হলেও নানান ধরনের বাসনপত্রের প্রয়োজন হয়। সেই বাসনপত্রগুলো ভালো করে নামিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হয়। তারপর খাবারের সাথে মিল রেখে সেই বাসনে খাবার পরিবেশন করা হয়। যেকোনো জিনিস সুন্দর করে পরিবেশনের মাধ্যমে তার সৌন্দর্য দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। রান্না করার পাশাপাশি খাবার সুন্দরভাবে পরিবেশন করা অন্যতম কাজ।

মিষ্টি মুখ

ঈদের সকাল শুরু হয় মিষ্টিমুখের মাধ্যমে। তাই মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো কিংবা ডেজার্ট আইটেম অথবা নানান ধরনের সেমাই গুলো আগের দিন রাতে যদি তৈরি করে রাখা যায় তাহলে সকালবেলা উঠে সবগুলো খাবার টেবিলে সুন্দর করে সাজানো খুব সহজ হয়ে যায়।

টেবিলের সাজ

ঈদ মানে সারাদিন ধরে নানান ধরনের খাবার দাবার খাওয়া। সব মিলিয়ে পরিবারের সাথে অনেকটা সময় খাবারের টেবিলে কেটে যায়। তাই অবশ্যই ঈদের দিন ডাইনিং টেবিলের দিকে একটু বিশেষ নজর দিতেই হবে। খুব সুন্দর কিছু টেবিল রানার ও ম্যাট বিছানো যায় টেবিলের মাঝে এবং ফুলদানিতে কিছু কাঁচা ফুল রাখা যায় তাহলে সুন্দর সুবাস ও ছড়ায়।

সকালের খাবারের আয়োজন

ঈদ মানেই সকালের নাস্তায় একটু ভিন্নধর্মী খাবার থাকবে। পরিবারের সকলের পছন্দকে প্রাধান্য দিয়ে সেদিন নাস্তায় একাধিক খাবার থাকে এবং সেগুলো একটু সকাল থেকেই প্রস্তুত করতে হয়। যেমন কারো বা পছন্দ নুডুলস, কেউবা পছন্দ করছে খিচুড়ি, কারো জন্য থাকছে মাংস-পরোটা। এই কাজগুলো অনেকটা সময় সাপেক্ষ। তাই সকাল থেকে যদি কাজগুলো শুরু করা যায় তাহলে ঠিক সময়ে সকলকে নাস্তা পরিবেশন করা যাবে।

দুপুরে রান্নার প্রস্তুতি

স্বাভাবিকভাবেই মাংস কাটা বাছার পরে একটা রান্নার প্রস্তুতি রয়েছে। তাই রান্নার পূর্বে কাটাকাটি কিংবা বাটা বাটির যত কাজ রয়েছে সেগুলো আগের দিনই প্রস্তুত করে রাখা উচিত এবং সকালবেলা সেগুলি রান্নাঘরে সুন্দর করে গুছিয়ে রাখা উচিত। যাতে করে সহজেই দুপুরে পরিবারে সকলের জন্য সুন্দরভাবে রান্না করা যায়।

চোখের কাজল চোখেতেই থাকবে

ফেসবুক পেজ

মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।

এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,

আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব

Spread the love

Check Also

চিনি

চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে শরীরে ঘটবে যে পরিবর্তন

এখন কমবেশি অনেকেই প্রায় প্রত্যেকদিন চিনি খেয়ে থাকেন। বাড়িতে বানানো চা কিংবা প্রায় নাস্তায় কমবেশি …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *