স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য জীবন ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের ওপর গড়ে ওঠে। কিন্তু অনেক সময়ে শোওয়ার ধরনের কারণে ভালোবাসা এবং বিশ্বাসে ঘাটতি দেখা যায়। আবাক ব্যপার তাই না? আরো জানতে বিস্তারিত পড়ুন।
১. বাস্তুবিজ্ঞান অনুযায়ী যখন কোনো দম্পতি বিছানায় দুটি আলাদা গদি ব্যবহার করেন তখন তাঁদের মধ্যে মতপার্থক্য বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
২. স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বজায় রাখার জন্য কখনও বিমের নিচে বিছানা রাখবেন না। বিম বিচ্ছিন্নতার প্রতীক, যা সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ায়।
৩. বিমের নিচে থেকে বিছানা সরাতে না-পারলে সেখানে (বিমের নিচে) বাঁশি বা উইন্ড চাইম লাগানো উচিত। এতে বাস্তু দোষ দূর হয়।
৪. বাস্তুবিজ্ঞানে বলা হয়েছে, সন্তানপ্রাপ্তি পর্যন্ত নববিবাহিত দম্পতি উত্তর-পশ্চিম বা উত্তর দিকের মধ্যর একটি শয়নকক্ষে শোওয়া উচিত। এতে ভালোবাসা বাড়ে এবং শিগগির সন্তানপ্রাপ্তির ইচ্ছা পুরো হয়।
৫. স্বামী-স্ত্রীর শয়নকক্ষে ড্রেসিং টেবিল রাখা উচিত নয়। ড্রেসিং টেবিল থাকলে, তা এমন ভাবে রাখা উচিত, যাতে শুয়ে ওঠার সময়ে তাতে নজর না-যায়।
৬. দাম্পত্য জীবনে প্রেম এবং বিশ্বাস বজায় রাখার জন্য বালিশের খোল এবং বিছানার চাদর দুই-তিন দিন অন্তর বদলে ফেলা উচিত।স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের ওপর গড়ে ওঠে। কিন্তু অনেক সময়ে শোওয়ার ধরনের কারণে ভালোবাসা এবং বিশ্বাসে ঘাটতি দেখা যায়।