যৌন জীবনে যৌনতা নিয়ে কথা বলতে অনেকেই ভুরু কুঁচকান, নাক সিঁটকান। কিন্তু, এটা ১০০ শতাংশ খাঁটি কথা যে, যৌনতা জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সুস্থ যৌনজীবন পালন করেন যাঁরা, সমীক্ষা বলছে তাঁরা হতাশায় কম ভোগেন। সবসময় হাসিখুশি থাকেন। এখন এই যৌন জীবনকে দুর্দান্ত করে তোলার উপায় কী? সুপার সেক্স লাইফ কারা উপভোগ করতে পারেন?
যৌন জীবনে সুপার সেক্সের অভিজ্ঞতা পেতে কী করবেন?
সমীক্ষা বলছে, যাঁরা আত্মবিশ্বাসে ভরপুর, যাঁরা নিজেদের কাজ, উপস্থিতি ও দেহ সৌন্দর্য সম্পর্কে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী। তাঁদের সেই আত্মবিশ্বাস প্রতিফলিত হয় সঙ্গীর সঙ্গে যৌন মিলনের সময়েও। ফলে খুব সহজেই তাঁদের যৌন জীবন উপভোগ্য হয়ে ওঠে। কিন্তু সুপার সেক্স লাইফ এনজয় করতে হলে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ও অ্যাপিয়ারেন্স ছাড়াও শয্যায় কয়েকটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা জরুরি। ঠিক যেমন খেতে বসে আমরা বেশ কয়েকটি ‘ম্যানারিজম’ মেনে চলি। একইভাবে বিছানায় সঙ্গীর পাশে শুয়ে বেশ কিছু ম্যানারিজম অবশ্যই সকলের মেনে চলা উচিত। তাহলেই মিলবে বহু কাঙ্খিত সুপার সেক্স লাইফ!
১. মার্জিত কথাবার্তা: সারাদিনের কাজের পরে বিছানায় সঙ্গিনীকে সোহাগ করার বদলে যদি হাজারো গল্পের ভাণ্ডার খুলে বসেন তাহলে তা দুজনের কাউকেই তৃপ্তি দেবে না। ফলে দরকারি কথা অবশ্যই বলবেন, তবে তা যেন মাত্রা না ছাড়ায়।
নিজে নিজেেই ভ্রুর আকার ঠিক করবেন যেভাবে
বৃষ্টিতে স্নিকার্স সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
ছেলেদের হেয়ার স্টাইল দেখেই বুঝে নিন তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
পড়ুন স্বাভাবিক যৌ’ন জীবনে অতিরিক্ত ওজন বাধা হয়ে দাঁড়ায়
২. অভিনয় নয়: যৌ’ন মিলনের সময়ে নানা ভঙ্গিমা বা ‘পোজ’ তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। তবে তা যেন অভিনয় না হয়ে ওঠে এবং সঙ্গীকে বিরক্ত না করে।
৩. ভবিষ্যত নিয়ে অতিরিক্ত ভাবা: সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত সময় না কাটিয়ে যদি ভবিষ্যতের কথা ভাবতে বসেন তাহলে মুড ও সময় দুটোই নষ্ট হবে। ফলে সে পথে না গিয়ে মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করুন।
৪. সঙ্গীকে নিরুৎসাহিত করা: যদি আপনার সঙ্গী নিজে থেকেই উৎসাহ দেখিয়ে আপনাকে শয্যায় টেনে নিয়ে যেতে চান, তাহলে তাঁকে নিরুৎসাহিত করবেন না।
৫. উপহাস করা: মনে রাখবেন সঙ্গীকে নিয়ে নিয়ে উপহাস করতে নেই। বিশেষ করে শয্যায় ভালোবাসার মুহূর্তে তো একেবারেই নয়। তাহলেই যৌন জীবনে সুপার সেক্সের ভালো ফল আশা করা যাবে।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,