ফিট হতে কে না চাই।শরীর সুস্থ রাখতে শরীরচর্চা বা ব্যায়ামের বিকল্প নেই। এ কারণে আজকাল অনেকেই শরীরচর্চার জন্য জিমে ভর্তি হন। কিন্তু সময় বা খরচ সব মিলিয়ে সবার পক্ষে জিমে যাওয়া সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে ফিট থাকতে কিছু কৌশল মেনে চলতে পারেন।
যেমন-
প্রতিদিন হাঁটার অভ্যাস রাখুন। সকাল বা বিকেলে হাঁটতে পারেন। খুব রোদের মধ্যে হাঁটবেন না। এরফলে হিতে বিপরীত হতে পারে। নিয়মিত হাঁটাচলা করলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরে যায়। এর পাশাপাশি হাড়ের গঠন সুদৃঢ় হয়। পেশি মজবুত হয়। হৃৎপিণ্ড এবং ফুসফুস ভালো রাখার জন্যও প্রতিদিন হাঁটা দরকার। তবে নিজের স্বাভাবিক গতির থেকে অতিরিক্ত গতিতে হাঁটাচলা ঠিক নয়। এতে সমস্যা বাড়তে পারে।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে নাচ খুব গুরুত্বপূর্ণ । যারা নাচতে পারেন, শিখেছেন, রোজ অনুশীলন করতে পারেন। তবে চোট, আঘাত থেকে সাবধানে থাকতে হবে। বর্তমান জুম্বা খুবই জনপ্রিয়। গানের তালে নেচে ওজন ঝরানোর এই প্রক্রিয়া অনেকেরই পছন্দ।
যেহেতু জিমে গিয়ে ভারী একসারসাইজ করছেন না, তাই মেদ কমাতে এবং ঘাম ঝরাতে একটু সিঁড়ি ভাঙতে পারেন। সবসময় লিফট ব্যবহার না করে মাঝে মাঝে সিঁড়ি ভেঙে ওঠাও ভালো শরীরচর্চা। কিন্তু শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকলে কিংবা হাঁটুতে পায়ে ব্যথা থাকলে সিঁড়ি ভাঙার চেষ্টা না করাই ভালো।
নিয়মিত ভাবে কিছু খেলাধুলো করুন। বাড়ির কাছে মাঠ থাকলে বা ছাদে গিয়ে একচু ছুটেতে পারেনে। এছাড়াও ঘাম ঝরবে এমন খেলা যেমন ব্যাডমিন্টন, টেনিস, স্কোয়াশ- এসব খেলতে পারেন। খেলাধুলা করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালণও ভালোভাবে হয়। এর পাশাপাশি সাঁতার কাটতে পারলে সবচেয়ে ভালো। সাঁতারের অভ্যাস আপনাকে দ্রুত ওজন কমাতে অর্থাৎ শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করবে।
ক্যারাটে বা মার্শাল আর্ট শিখতে পারেন। এতে সুদৃঢ় হবে হাড়ের গঠন। পেশি সুঠাম থাকবে। শরীরে রক্ত সঞ্চালণ ভালোভাবে হবে। আর ওজনও কমবে। এছাড়াও বাড়িতে যোগাসন করতে পারেন।
রঙ্গের মেলায় ফুলের মাঝে আপনার বৈশাখী সাজ জানুন
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব