Sunday , 5 May 2024

ভার্জিন তা চেহারা দেখে চেনার উপায় জেনে নিন!

ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে আজকের আয়োজন। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কি করে ভার্জিন মেয়ে যাবে? কেউ জানতে চেয়েছেন বিয়ের প্রথম রাতে আমি কিভাবে বুঝবো আমার স্ত্রী সতী কিনা?

কুমারীত্ব ঠিক আছে কিনা তা বুঝার কোনো পদ্ধতি থাকলে জানাবেন? তাই সবার প্রশ্নের উত্তর দিতে আজকের লেখা।চলুন জেনে নেয়া যাক।

ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়।

 ভার্জিন তা চেহারা দেখে চেনার উপায় জেনে নিন!
ভার্জিন তা চেহারা দেখে চেনার উপায় জেনে নিন!

প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)।

 

এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে।

তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে।

 

অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না।

তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন।

 

একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা।

দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা।

 

প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়।

তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!

 

ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নিন

১. শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন।

ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

 

২. এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়ে দেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে।

(মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)AponarDoctor.Com

 

পড়ুন কোন মেয়ে ভার্জিন কিনা তা চেনার উপায়

৩. দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন।

আস্তে আস্তে চাপ দিন (কিভাবে নারীর স্তনে চুম্বন করবেন জেনে নিন)। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন।

 

ভার্জিন মেয়ে দের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।

অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে।

 

বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।

ভ্যাজিনার বৈশিস্ট যেমন থাকবে মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন।

 

তার দুপায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।

এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে ফাক করুন।

 

এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ

 

১. ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা।

লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে।

 

এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা।

দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।

এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।

 

২. যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।

এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।

 

৩. অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে।

কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।

 

৪. ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে।

ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।

 

পড়ুন প্রাকৃতিকভাবে নারীদের যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি এবং ত্বকের লাবন্যতা বজায় রাখার উপায়

৫. এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়।

এবার আসেন আরেকটু ভিতরে যাই।

 

দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন।

যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন।

 

খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা।

পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই।

 

মন খারাপ করবেন না।

সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন।

 

ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন।

আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক- জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে।

তবে সামান্য জিক- জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।

 

৬. উপরের লক্ষন গুলো দেখে যদি মেয়েটিকে ভার্জিন বলে মনে না হয় তবে এবার একটা আঙ্গুল ভিতরে আস্তে আস্তে ঢুকান।

**যদি খুব টাইট ফিল করেন তবে সে ভার্জিন হয়ে থাকতে পারে।

 

ভার্জিন না হলেও সে হয়ত ১-৩ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।

**আর যদি লুজ লাগে কিন্তু ২ টা আঙ্গুল ঢুকাতে কস্ট হয় তবে মেয়েটি ৪- ৬ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।

 

**আর যদি একটু চেস্টাতেই ২ আঙ্গুল ঢুকে যায় তবে সে ১০++ বার সেক্স করে থাকতে পারে।

নারীদের যৌনাঙ্গের ভিতর আঙ্গুল দেয়া কি ঠিক? জেনে নিন একান থেকে

 

ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্যা মনে রাখতে হবে

– ফিঙ্গারিং এর কারনে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে।

– দৌড় ঝাপের কারনে পর্দার জিক- জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে। – ২/১ বার শারিরীক সম্পর্ক এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোন পরিবর্তন হয়না।

 

– অনেকবার শারিরীক সম্পর্ক করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়।

নারীদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের উপায় কি? জেনে নিন

 

– মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে।

তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কছুটা লুজ হতে পারে।

 

– ব্লাড বের না হওয়া মানেই ভার্জিন মেয়ে এমনটি নয়।

– উপরের পরীক্ষা গুলো এমন ভাবে করবেন যেন মেয়েটি বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে টেস্ট করছেন।

একবারে টেস্ট না করে আদর করার ফাকে ফাকে টেস্ট করুন।

– মেয়েদের চোখ, হাটার ভঙ্গি, নিতম্ব, হাসি, কাপড়/ওড়না পড়ার স্টাইল ইত্যাদি দেখে ভার্জিন মেয়ে অনুমান করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয় !!!

 

আশাকরি আমাদের আপডেটগুলো আপনাদের কাজে লাগবে।

যদি সমান্যতম কাজে লাগে তবে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।

আর নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

ফেসবুক পেজ

আমাদের সাইটে কোন প্রকার অশ্লীল আর্টিকেল দেওয়া হয় না। মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।

এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,

আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব।

ধন্যবাদ আমাদের সাইটের সাথে থাকার জন্য।

আশাকরি আমাদের আপডেট এবং টিপসগুলো আপনাদের কাজে লাগবে।

যদি সমান্যতম কাজে লাগে তবে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।

আর নিয়মিত টিপস পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

Spread the love

Check Also

যৌন

যৌন নিপীড়নে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্র

যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *