অতিবৃষ্টির কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলের ট্রেনের মোট ৩১টি যাত্রা পূর্ণ ও আংশিক বাতিল করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আগামীকাল শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ট্রেনের এসব যাত্রা করার কথা ছিল।
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (ডিএম) নাজমুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিক সিদ্ধান্ত ছিল এসব অঞ্চলে আগামীকাল সকাল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এসব অঞ্চলে ট্রেন চলাচল আরও বেশি সময় বন্ধ রাখার প্রক্রিয়া চলছে।
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলের ট্রেনের বৃহস্পতিবারের ২৮টি যাত্রা ও শুক্রবারের ৩টি যাত্রা বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে আজ ঢাকা–চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম–ঢাকা, ঢাকা–সিলেট, সিলেট–ঢাকা, চট্টগ্রাম–চাঁদপুর, চাঁদপুর–চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম–জামালপুর–চট্টগ্রাম, কক্সবাজার–ঢাকা–কক্সবাজার, চট্টগ্রাম–ভুয়াপুরের ট্রেনের পূর্ণযাত্রা এবং কুমিল্লা–চট্টগ্রাম, শ্রীমঙ্গল–চট্টগ্রাম, গুনবতী–চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম–আখাউড়া, আখাউড়া–চট্টগ্রামের ট্রেন আংশিক যাত্রা বাতিল হয়েছে। আর শুক্রবারের চট্টগ্রাম–ঢাকা, সিলেট–ঢাকা, চাঁদপুর–চট্টগ্রামের ট্রেনের পূর্ণযাত্রা বাতিল হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক বরাবর রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) কামাল আখতার হোসেনের দেওয়া চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রবল বর্ষণ ও অতিবৃষ্টির কারণে পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন সেকশনে রেললাইনের নিচের মাটি সরে গিয়ে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। অতিবৃষ্টির কারণে ফাজিলপুর–কালিদহ সেকশনের নিচ থেকে মাটি, পাথরসহ স্লিপার সরে গিয়ে রেললাইন বেঁকে যায় এবং চট্টগ্রাম–নাজিরহাট–দোহাজারী–কক্সবাজার সেকশনেও একইভাবে লাইনের নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে লাইন বেঁকে গেছে। এ ছাড়া শায়েস্তাগঞ্জ–লস্করপুর সেকশনে অতিরিক্ত বৃষ্টি ও খোয়াই নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রেলসেতু নম্বর ৯৮–এর গার্ডার সমান পানি হওয়ায় ট্রেন চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানানো হয়।
সূত্রঃ প্রথম আলো
প্রথমবারের মতো অনন্যার নতুন পথচলা
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব।