বিয়ের সুফল কুফল দুটিই আছে। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করলে বিয়ের সুফলটাই বেশি।চলুন বিয়ের সুফল সম্পর্কে বিস্তারিত দেখা যাক।
প্রথমত: পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মৃত্যুবরণকারী মানুষের ভিতর অবিবাহিতদের সংখ্যা বিবাহিতদের দ্বিগুণ। এর মূল কারণ স্মামী স্ত্রী একজন অন্যজনের প্রয়োজনমত যত্ন নিতে পারে।অসময়ে পাশে দাড়ানোর মত কেউ থাকে একাকিত্ত্বের প্রভাব থেকে রেহাই পাওয়া যায়।তাছাড়া বিবাহিতরা নিজেদের কথা চিন্তা কার ও ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা করে।তারা নিশ্চত থাকে যে, ভবিষ্যৎ এ তাদের সহায়তার কেউ একজন রয়েছে।এজন্য কেউ দর্ঘিজীবি হতে চাইলে তাকে বিয়ে করার যুক্তি দিয়ে থাকে অভিঞ্জরা।
দ্বিতীয়ত: পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, বিবাহিত দম্পতি স্বাস্থ্যবান হয়ে থাকে।একজন অন্যজনের প্রতি দ্বায়িত্ববান হয়ে নিজেদেরে খারাপ অভ্যাসগুলো পরিহার করে। ফলে প্রত্যেকের ঘাতটিগুলো পরিপূর্ণ হয়।
তৃতীয়ত:নারী পুরুষ তাদের বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে যৌন কর্মের মধ্যে আবদ্ধ হয়।ফলে একজনকে অন্য কোন নারী বা পুরুষের সাথে যৌন কর্মে লিপ্ত হওয়ার জন্য ব্যাকুল হতে হয় না।একারণে রোগ ব্যাধি কম হয়। কারণ পর পতি বা পর স্ত্রীর সাথে যৌন কাজে লিপ্ত হলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
চতুর্থ: বিয়ের পর পুরুষ এবং নারী উভয়েই সু স্বাস্থ্যের অধিকারী হয়। বিশেষ করে নারী এই সুবিদাটি বেশি পায়। যৌন কর্মের মাধ্যমে নারীর পরিপূর্ণ তৃপ্তি তার মন মেজাজ ভালো রাখে।
গবেষণায় এটা প্রমাণিত যে, অবিবাহিতরা তাদের মন টিকাতে পারেনা। সব সময় একটা চাঞ্চলতা কাজ করে।মনে বিষন্ন্তা বিরাজ করে যার জন্য তাদের শারীরিক ও মানসিক দু দিকই অসুস্থ্যতায় আবদ্ধ থাকে।
পাঁচ: আর্থিক দিক দিয়ে যদিও একজন বিবাহিত ব্যক্তি অবিবাহিত ব্যক্তির থেকে বেশি টাকা খরচ করে। তবে বিবাহিত ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে মিলে অনেক টাকা উপার্জন ও করে একথা সত্য।
ছয়: বিয়ের পর থেকে দম্পতিরা যেহেতু অধিক টাকা উপার্জন করেন তাই তারা সুন্দর সচ্ছল জীবন যাপনের সাথে সাথে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অথ্যাৎ তাদের সন্তানদের জন্যও ভবিষ্যৎ গড়তে পারেন।
আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন সমস্যার জন্য এখানে কমেন্ট করে জানান।তাছাড়া অপনারা কোন ধরণের পোষ্ট চান তাও জানাতে ভুলবেন না।ধন্যবাদ