গোসল করছেন না তো গরম পানিতে?
গোসল পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অঙ্গ। কুয়াশা হিম–জড়ানো দিনে চুল হয়ে পড়ে নিষ্প্রাণ। এ সময় চুলের বাড়তি যত্ন তো নেবেনই, তবে ঠান্ডায় গোসল করে গরম পানিতে। সাধারণ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে ভুলবেন না। যেমন কেমন তাপমাত্রার পানি দিয়ে চুল ধোয়া উচিত। ঠান্ডা পানি ব্যবহারে অসুবিধা হয় বলে কেউ কেউ চুলে গরম পানি দিয়ে দেন।
দীর্ঘদিন ধরে গরম পানিতে ধোয়া হলে চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ, একসময় পড়তেও শুরু করে। আবার শীতে অনেকেরই মাথা ঘামে। এই ঘামও চুলের জন্য ক্ষতিকর। ছোটখাটো এসব বিষয়েও শীতে তাই যত্নশীল হতে হবে এমনটাই জানালেন রেড বিউটি স্যালনের রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন।
শীতকালে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা ভালো। এতে শরীর চাঙা হয়, পেশির রিল্যাক্সশন হয়, ক্লান্তি দূর হয়, রক্ত চলাচল বাড়ে, গোসলের অনীহা দূর হয়, অনিদ্রা দূর হয়, ত্বক ভালো থাকে।
তবে ডা. আতিকুর রহমান বলেন, বেশি গরম পানিতে গোসল করা যাবে না। বেশি গরম পানিতে গোসল করলে ত্বকের ফলিকগুলো নষ্ট হতে পারে। মুখমণ্ডলের চামড়া খুব সংবেদনশীল হয়, তা পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেজন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
গরম পানি এড়িয়ে চলুন।
এই সময় কুসুম গরম পানি বরং মাথার ত্বকের জন্য ভালো। এটা যেমন আরামদায়ক, তেমনি এতে মাথার ত্বকও ভালোভাবে পরিষ্কার হয়। তবে আপনি যদি মাথায় ঠান্ডা পানি দিয়েই অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু কোনো সমস্যা নেই। ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে মাথার ত্বক পরিষ্কার করে নিলেই হলো। এ ছাড়াও শীতে চুল ধুতে আর্দ্রতাযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এতে করে চুল থাকবে ঝরঝরে।
ছোট ছোট এসব ব্যাপারে শীতেও যত্নশীল হতে হবে। এ সময় গরম পানি একদমই ব্যবহার করা যাবে না। হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা যেতে পারে, যা মাথার ত্বকের জন্য ভালো। হালকা কুসুম গরম পানি যেমন আরামদাক, তেমনি এটি ব্যবহারে মাথার ত্বক পরিষ্কার হয়।
মেয়েরা সহজে প্রেমে পটে যা করলে
ফেসবুক পেজ
আমাদের সাইটে কোন প্রকার অশ্লীল আর্টিকেল দেওয়া হয় না।
মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।
এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব।