মাইগ্রেন! এটা বেশিরভাগ মেয়েদের হয়ে থাকে। ব্যস্ত জীবনযাপনে নিঃশ্বাস ফেলারও যেন সময় হয়ে ওঠে না। এরসঙ্গে যদি যুক্ত হয় মাইগ্রেনের যন্ত্রণা তাহলে অবস্থা হয়ে ওঠে ভয়াবহ। ওষুধ বা প্রয়োজনীয় সাবধানতা না নিলেই যে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে এমন ধারণা কিন্তু ভুল। রোজকার অনেক অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে মাইগ্রেন ব্যথার প্রকোপ বাড়বে কি না।
মাইগ্রেন! ভুলেও এই ৫ ভুল নয়
তাই নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে মনোযোগী হওয়া ভীষণ জরুরি। চলুন জেনে নেই, কোন কোন অভ্যাস মাইগ্রেনের আশঙ্কা বাড়ায়:
ঘুমে অনিয়ম
ঘুমের জন্য অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা বরাদ্দ রাখুন। দিনের পর দিন রাত জাগলে, ঘুম কম হলে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে। রাত জেগে কাজ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢু মারার অভ্যাস বাড়িয়ে তোলে মাইগ্রেনের ঝুঁকি।
চিনি
রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা বাড়ে। চিনি আছে এমন খাবার তাই এড়িয়ে চলা ভালো।
প্রচণ্ড গরমে দিনরাত এসি মধ্যে থাকছেন
রোদ থেকে সুরক্ষার জন্য যা করবেন
বর্ষার সময় ঘরের যত্ন
খালি পেটে থাকা
নির্দিষ্ট সময় পর পর স্বাস্থ্যকর কিছু খান। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুরু হয়। এতে করেও শুরু হতে পারে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা। তাই গ্যাস্ট্রিক বা মাইগ্রেন এড়াতে দীর্ঘ সময় পেট খালি না রাখাই কাজ।
একটানা কম্পিউটারে তাকানো
টানা কম্পিউটারের সামনে বসেই অধিকাংশের কাজ করতে হয়। বিনোদনের মাধ্যমও সেই সোশ্যাল মিডিয়া। তাই সারাক্ষণ স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকা মানেই মাইগ্রেনকে আহ্বান জানানো। মাঝেমাঝে বিরতি না নিলে মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়তে থাকবে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু চোখ-মুখে পানি দিন। বিরতি নিয়ে হেঁটে নিন। এতে শরীর ঝরঝরে থাকবে।
পানি শূন্যতা
ডিহাইড্রেশন থেকেও বাড়তে পারে মাইগ্রেনের সমস্যা। তাই চেষ্টা করুন সব সময় পরিমাণ মতো পানি পান করতে। শুধু পানি পান করতে ভালো না লাগলে রসালো ফল খেতে পারেন, ডায়েটে রাখতে পারেন ডাবের পানি।
ফেসবুক পেজ
আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব।