বসন্ত যেতে না যেতেই সূর্যের তেজ চোখ রাঙাচ্ছে। বাড়ি থেকে অফিস যেতে ঘাম ঝরছে। এই গরমে খাবার খেয়ে শরীর জ্বালা পোড়া শুরু হয়েছে। এ সময় সবাই কমবেশি চেষ্টা করেন হালকা-পাতলা খাবার খেতে। তবুও যেন ক্লান্তি কাটে না। এসময় খুব সাবধানে এই তালিকা তৈরি করতে হবে। এমন কিছু খাবার আছে, যা গরমে শরীরের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিতে পারে।
যেসব খাবার গরমে এড়িয়ে চলবেন
চলুন জেনে নেই কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন:-
লবণ
গরমে ক্লান্তি কাটাতে এক গ্লাস লেবু-লবণের শরবত চট করে খেয়ে নেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে বিভিন্ন খনিজ বেরিয়ে যাওয়ায় একটু বেশি লবণ খেয়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায় অনেকের মাঝেই। তবে এটি মোটেও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। লবণ অর্থাৎ, সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিমাণ শরীরে বেড়ে গেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। এছাড়াও কিডনির জটিলতাসহ নানা রকম শারীরিক সমস্যা হতে পারে।
মশলা
জামদানি শাড়ি ইতিহাস জানি
নারীর পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্য থাকা প্রয়োজন
মাইগ্রেন! ভুলেও এই ৫ ভুল নয়
মশলাদার খাবার খেলে দেহে তাপ বেড়ে যায়। হজমের সমস্যা ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম হয়, গায়ে র্যাশ, ব্রণ, ফোড়া হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই এ সময়ে খুব বেশি মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভালো।
গরম পানীয়
শীত-গ্রীষ্ম, বর্ষা চা-কফি না হলে আপনার চলেই না? প্রচণ্ড গরমে এই অভ্যাসটি কিন্তু ভীষণ ক্ষতিকর। এতে দেহের বাড়তে থাকা তাপমাত্রা পানি শূন্যতা তৈরি করে। এতে বাড়তে পারে ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা। তাই এই সময়ে গরম পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো।
ভাজা-পোড়া
চলছে রমজান মাস। অল্প করে হলেও ভাজা-পোড়া সকলের প্লেটেই শোভা বাড়াচ্ছে। তবে খেতে ভালো লাগলেও এই গরমে ভাজা খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। ভাজা-পোড়া জাতীয় খাবার শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি করে।
আচার
খাবারে একটুখানি আচার খেতে অনেকেই ভালবাসেন। এটি খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। তবে আচারে অতিরিক্ত লবণসহ নানা রকম মশলার আধিক্য থাকে। তাই গরমে রোজ আচার খেতে পানি শূন্যতাসহ হজমের গোলমাল হতে পারে।
ফেসবুক পেজ
আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন,
আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব।